গোসলের সময়ও ফোন- জাপানে ৯০ শতাংশ মোবাইল ফোনই ওয়াটারপ্রুফ। কারণ সেখানকার বেশিরভাগ মানুষই গোসলের সময়ও ফোন ব্যবহার করে ।
সেই শুরু- ১৯৮৩ সালে আমেরিকায় প্রথমবার ফোন বিক্রি হয়। সেই সেটের দাম ছিল ৪ হাজার ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা।
এসএমএস এসেছে- বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসএমএস পাঠানো হয় ফিলিপিন্স থেকে। সারাদিন প্রায় ১ লক্ষ কোটি এসএমএস আদানপ্রদান হয় ফিলিপিন্সে
মূত্র দিয়ে চার্জ- বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের চার্জিং টেকনলজি আবিষ্কার করেছেন যা মানুষের মূত্র দ্বারা চার্জ হয়ে যাবে।
দূষিত ফোন- বাড়ির টয়লেটের থেকে মোবাইল ফোনে ১৮ গুণ বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে।
নোকিয়া- Nokia 1100- সেটটি গোটা বিশ্বে ২৫ কোটি বিক্রি হয়েছিল। এটাই দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি বিক্রিত গেজেট।
অ্যাপেল হট কেক- ২০১২ সালে অ্যাপেল প্রতিদিন গড়ে ৩ লক্ষ ৪০ হাজার আই ফোন বিক্রি করেছিল। মাইক্রোসফটের সব প্রোডাক্টের থেকেও বেশি বিক্র হয় শুধু অ্যাপেলের আই ফোন।
সাইডএফেক্ট- অনেক গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত মোবাইল ফোনের র্যাডিয়েশন থেকে অনিদ্রা রোগ, মাথাব্যথা এবং মনোসংযোগে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
চন্দ্রযান- আপনার মোবাইল ফোনে যত কম্পিউটিং পাওয়ার রয়েছে তার চেয়ে কম কম্পিউটিং পাওয়ার ছিল ১৯৬৯ সালে চাঁদে নামা চন্দ্রযান অ্যাপেলো ১১-এ।
যা পড়ে গেল- গোটা বিশ্বে মানুষের কাছে যত বেশি মোবাইল আছে তার চেয়ে বেশি আছে টয়লেট বা শৌচাগারে। হিসেব বলছে শুধু ইংল্যান্ডেই প্রতি বছর ভুল করে ১ লক্ষ ফোন টয়লেটের কমোডে পড়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন