মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩

★জমি রেজিস্ট্রির আগে এই বিষয়গুলো জানা খুব জরুরী,


সারা জীবনের সঞ্চয় দিয়ে অনেক মানুষ শেষ বয়সে এসে এক খন্ড জমি কিনে যাতে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার মাথা গুজার একটু জায়গা থাকে। কিন্তু জমি কিনেই ঝামেলায় পড়েছেন অনেকে। কেউ আবার হয়েছেন সর্বশান্ত।
মূলত জমি সংক্রান্ত বিষয়ে স্বল্প জ্ঞান ও অসতর্কতার কারণেই মানুষ এই ঝামেলায় পড়ে। তাই জমি কেনার আগে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক জমি রেজিস্ট্রির আগে যে বিষয়গুলো জানা জরুরি-
★অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে জরিপের মাধ্যমে প্রণিত রেকর্ড। খতিয়ান ও নকশা যাচাই করে নিতে হবে।
★ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ও উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ দেখে নিতে হবে।
★ জমি কেনার আগে উক্ত জমির সিএস রেকর্ড, এসএ রেকর্ড, আরএস রেকর্ড এবং মাঠ পর্চাগুলো ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।
★ বিক্রেতা যদি জমিটির মালিক ক্রয়সূত্রে হয়ে থাকেন তাহলে তার কেনার দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে যিনি বেচবেন তার মালিকানা সঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।
★ জমির বিক্রিকারী উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়ে থাকলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ানে তার নাম আছে কিনা তা ভালো ভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। যদি সর্বশেষ খতিয়ানে বিক্রেতার নাম না থাকে, তাহলে তিনি যার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়েছেন তার মূল মালিকের সংঙ্গে বিক্রেতার নামের যোগসূত্র কিংবা রক্তের সস্পর্ক আছে কিনা বিষয়টি ভালো ভাবে যাচাই করে নিতে হবে।
যদি মাঠ পর্চার মন্তব্য কলামে কিছু লেখা থাকে যেমন (AD) তাহলে বুঝতে হবে উক্ত খতিয়ানের বিরুদ্ধে সত্যায়ন বা শুদ্ধতার পর্যায়ে আপত্তি রয়েছে, সেক্ষেত্রে জমি ক্রয়ের আগে জরিপ অফিসে জমিটির সর্বশেষ অবস্থা জেনে নিতে হবে।
★ তবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রিকারীর শরিকদের সঙ্গে জমি বিক্রিকারীর সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টননামা বা ফারায়েজ দেখে নিতে হবে।
★ জমি বিক্রিকারীর নিকট থেকে সংগৃহীত দলিল, বায়না দলিল, খতিয়ান, মাঠ পর্চা ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে তলবকারী বা স্বত্বলিপি রেজিস্ট্রারের কাছে গিয়ে কাগজপত্রের সঠিকতা যাচাই করে নিতে হবে।
★ জমি কেনার ক্ষেত্রে যিনি জমি কিনবেন তাকে মনে রাখতে হবে যে ১৯১৩ সালের সরকারি পাওনা/দাবি আদায় আইনের ৭ ধারায় বলা আছে সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত সম্পত্তি বিক্রয়যোগ্য নয়.

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,


তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে।" -আইনস্টাইন তো অবাক!
উনি তখন বললেন "বেশ তাহলে এর পরের মিটিংয়ে যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না, তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিও আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো"
-এরপরে সেই সভায় তো ড্রাইভার হুবহু আইনস্টাইন-এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন। উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন। এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন।
-সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন "স্যার, ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন, আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন?"
-আসল আইনস্টাইন দেখলেন বিপদ, এবার তো ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে। কিন্তু তিনি ড্রাইভার-এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন। ড্রাইভার উত্তর দিল।। -"এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে"
বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
এই জন্যে কথায় আছে,
"সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,
অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"।

—হুমায়ূন আহমেদ

 যদি কখনো কোনো তরুণীর প্রতি তীব্র আকর্ষণ বোধ করো, তখন অবশ্যই তুমি সেই আকর্ষণের স্বরূপ অনুসন্ধান করিবে। দেখিবে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু তুচ্ছ শরীর। শরীর যেহেতু নশ্বর, সেহেতু প্রেমও নশ্বর।

রাগান্বিত ব্যাক্তিদের অন্তর পরিস্কার থাকে। মনে যা আসে বলে ফেলে। কিন্তু কিছু ব্যাক্তি আছে যারা মনে এক কথা রেখে মুখে অন্য কথা বলে মিউ মিউ করে। এরা বড় বিপদ জনক।

কোনদিন, আচমকা একদিন ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,
"চলো", যেদিকে দু'চোখ যায় চলে যাই, যাবে?

কিছু ভুল মানুষকে, অনেক কিছু শিখিয়ে দেয়। কিছু কষ্ট মানুষকে, পাথর করে দেয়। কিছু অভিমান মানুষকে, অনেক পর করে দেয়। আর কিছু বাস্তবতা মানুষকে অনেক বদলে দেয়।

“মানুষ যতটা সুখী হতে চায়, সে ততটাই সুখি হতে পারে। সুখের কোনো পরিসীমা নেই। ইচ্ছে করলেই সুখকে আমরা আকাশ অভিসারী করে তুলতে পারি।”

ক্ষুদা লাগার আগেই কাউকে তুলে খাওয়াবেন না, নয়তো সে ক্ষুদা লাগলে কেমন লাগে বুঝবে না।



All reaction

মঙ্গলবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৩

দীর্ঘ শ্বাস


কখনো কারো দীর্ঘশ্বাসের কারণ হবেন না। মানুষের দীর্ঘশ্বাস খুব খারাপ জিনিস। আপনি কাউকে ঠকিয়েছেন? কাঁদিয়ে,শ্বাসিয়ে হৃদপিণ্ডে আগুন লাগিয়ে চলে গেছেন?কষ্ট দিয়েছেন? অতিরিক্ত অবহেলা করেছেন.?মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছেন.?
যে মানুষটা আপনাকে অন্ধের মত বিশ্বাস করত তার বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছেন!
মনে রাখবেন, মানুষটা আপনার উপর কোনো প্রতিশোধ না নিলেও সে যতবার আপনার কথা ভেবে দীর্ঘশ্বাস ফেলবে ততবারই তার আত্মা একটা নালিশ নিয়ে যাবে সৃষ্টিকর্তার কাছে। সৃষ্টিকর্তা সব দেখেন।
আপনি যত ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে থাকেন না কেন, অথবা কাউকে ঠকিয়ে যতই সুখের সাগরে ভাসেন না কেন, কারো অন্তরে আঘাত দিলে সেটার শাস্তি আপনাকে দুনিয়াতেই ভোগ করতে হবে।
যে মানুষটাকে আপনি ঠকিয়েছেন সে যদি একসময় এসে আপনাকে মাফ করে দেয়, কোন অভিশাপ না দেয়,তবুও শাস্তি আপনাকে ভোগ করতেই হবে।
"রুহের হায়" বলতে একটা কথা আছে। আমরা যেটাকে "Revange of Nature" বলি। প্রস্তুত থাকবেন সর্বদা, মানুষ ছেড়ে দিলেও প্রকৃতি কাউকে ছেড়ে দেয় না.


শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

 রুম ডেইট করতে এসেছি প্রেমিকার সাথে। রুম ডেইটের ঘনিস্ট মুহূর্ত শেষ করে ওয়াশরুমে যেতেই দেখি প্রেমিকার স্বামীর লাশ। লাশ দেখে আমি আঁতকে উঠলাম। ওয়াশরুমের একটি কোনায় আমি পরে রয়েছি আর আরেকটি কোনায় লাশটি পরে রয়েছে। কাঁপা কাঁপা শরীর নিয়ে ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখি প্রেমিকা আমাকে দেখে হাসছে। সুইটি হাসতে হাসতে বলে উঠলো-

.
-কি ভয় পেয়েছো মুয়ীদ?
.
-তোমার হাজব্যান্ডকে কে মেরেছে?
.
-বাসায় কে থাকে তার সাথে?
.
-তুমি!
.
-তাহলে...?
.
-আমি যাই...
.
-কই যাবে?
.
-শহর ছেড়ে চলে যাবো... দেখো আমি কিছুই দেখিনি...
.
-শুনো... লাশটা গায়েব করার জন্য তুমি আমাকে হেল্প করবে মুয়ীদ...
.
-পারবো না?
.
আমি আমার শার্ট খুঁজছি। শার্ট বিছানা থেকে নিয়ে পরে নিলাম। মোবাইল এবং মানিব্যাগ বালিশের পাশ থেকে নিয়ে পকেটে ভরলাম। সুইটি হেসে আমাকে বললো-
.
-মুয়ীদ... তুমি কি জেলে যেতে চাও?
.
-মানে?
.
-হা হা হা... শুনো তুমি যদি লাশটা গায়েব করতে হেল্প না করো আর আমি যদি পুলিশের কাছে ধরা খাই... আমি বলবো তোমার সাথে ঘনিষ্ট মুহূর্ত কাটানোর সময় স্বামী দেখে ফেলে... তুমি আর আমি তাকে মেরে ফেলি...
.
-এসব মিথ্যা কথা সুইটি!
.
-শুনো... ফিজিক্যাল রিলেশন হয়েছে... সেটি টেস্টে ধরা পরবে... আর বাকিটা প্রমাণ করতে কি পারবে?... ধরে নিলাম ২-৩ বছর লাগলো... জেলে রইলে... সামাজিক মর্যাদা কই যাবে তোমার?
.
-দেখো... আমার সাথে এমন করো না... আমিতো আজকে প্রথম এসেছি তোমার বাসায়... আমি ইনোসেন্ট...
.
-বাহ! পরকীয়া করার জন্য আসতে পারো আর তুমি ইনোসেন্ট...? হা হা হা...
.
-দেখো এমন করো না আমার সাথে... কেন এমন করছো?
.
-আমার স্বামী খুব জ্বালাতো আমাকে... সে বহু নারীতে আসক্ত ছিল... আমাকে মারতো। তাই প্ল্যানটা করি... ওর দেহ তো আমি একা গায়েব করতে পারবো না, তাই না?
.
সুইটির স্বামীর লাশ একটি লাগেজে ভরে তার সাথে গাড়িতে উঠলাম। সুইটি ড্রাইভ করছে আর এই সময় কল দিয়েছে স্ত্রী। তার কল আমি ধরছি না। সুইটি কলটি ধরে লাউডে দিতে বললো। আমি রিসিভ করেই বললাম-
.
-হ্যালো পায়েল...
.
-তুমি কই জানু?
.
-আমি তো অফিস থেকে গাজীপুরের ফ্যাক্টরিতে যাচ্ছি....
.
-দেখে যেও হ্যা... আর শুনো জানু টাইমলি লাঞ্চ করে নিও...
.
-সিওর জানু...
.
কলটি কাটার পর থেকেই সুইটি হাসছে। সে এক নাগাড়ে হেসেই চলেছে। সুইটি বললো-
.
-তোমার বউয়ের মতো স্বামীকে অন্ধ বিশ্বাস করতাম আমি! আচ্ছা তোমরা ভাদ্র মাসের কুকুর টাইপের ছেলেগুলা বউদের সামনে ফেরেশতা কীভাবে সাজো?
.
-দেখো সুইটি আমার কি হয়েছিল জানি না... আমি কেন তোমার সাথে প্রেম করলাম আর আজ তোমার বাসায় গেলাম বুঝতে পারছি না!
.
-ওরে আমার নবজাতক শিশু... কিছুই জানে না সে! শুধু জানে বিছানা কীভাবে কাঁপাতে হয়... বউয়ের ছবি দেখি...
.
আমি মোবাইলের গ্যালারিতে গিয়ে পায়েলের ছবি বের করে মোবাইলটি সুইটিকে দিলাম। সুইটি ছবি দেখে বললো-
.
-ঘরে এত সুন্দরী বউ থাকতে তদের মন ভরে না? তোর মোবাইল নে...
.
-সুইটি... এখন কী করবে...?
.
-পুলিশ যতদিন না ধরে তোমার সাথে থাকবো... যতক্ষণ গাড়িতে তেল আছে গাড়িতে ঘুরবো।
.
-মানে?
.
-তোমার কি মনে হয় আমার স্বামী গায়েব হয়ে যাবে... তার পরিবারের মানু্ষ কি বুঝবে না? তার অফিসের মানুষ কি বুঝবে না? তুমি আর আমি কি ধরা খাবো না!
.
-তুমি ধরা খেলে খাও... আমার কোনো আপত্তি নাই... আই ডোন্ট কেয়ার! আমাকে কেন ফাঁসাচ্ছো? আমার সুন্দর একটা ম্যারিড লাইফ আছে... বউ আছে...
.
-তাহলে আমার ডাকে সাড়া দিলে কেন? বউয়ের দেহে মন ভরে না?
.
-শয়তান ভর করেছিল মাথায়!
.
-শয়তান তোমরা! শয়তানও তোমার কথা শুনে লজ্জা পাচ্ছে! চলো মাওয়া ফেরি ঘাটে চলো... তোমাকে নিয়ে ইলিশ খাবো...
.
সুইটি গাড়িটি মাওয়া ফেরি ঘাটে নিয়ে যাচ্ছে। আর আমি মনে মনে নিজেকে গালি দিচ্ছি। আমি একদম ফেঁসে গেলাম।
.
মাওয়াতে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৫টা বেজে গেল। শীতকাল তারাতারি সন্ধ্যা হয়। সূর্য ডুবে যাচ্ছে। সুইটি মনের সুখে ইলিশ খাচ্ছে আর আমি হতাশ মনে বসে আছি।দেড় ঘণ্টা সেখানে কাটানোর পর সুইটি আমাকে নিয়ে গাড়িটি স্টার্ট দিলো। আমি তার পাশে মাথায় হাত দিয়ে বসে আছি। এদিকে সুইটির শ্বাশুরি তাকে কল করলো। তার ছেলে কেন ফোন ধরছে না। সুইটি বলে দিলো যে, তার ছেলেকে মেরে লেইকের পানিতে ফেলে দিয়েছে। আমি হতবাক! মেয়েটা কি করলো এটা।সুইটির সাথে গাড়িতে আমার ধস্তাধস্তি বেজে গেল। গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছের সাথে ধাক্কা খেল।
.
৩০ মিনিট পর...
.
চোখ খুলে দেখি আমার মাথা দিয়ে ব্লিডিং হচ্ছে। পাশে সুইটি নেই। গাড়ির সামনে দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে। সুইটি মেয়েটা কই? আমি মাথা ধরে গাড়ি থেকে বের হয়ে দেখি মেয়েটি রাস্তার ধারে বসে আছে। মেয়েটিও অনেক আঘাত পেয়েছে। আমি তার কাছে গিয়ে বললাম-
.
-তুমি কি পাগল?
.
-শ্বাশুরি তো এমনিও জানতো... ওমনিও জানতো... তাই আগেই জানিয়ে দিলাম...
.
-এখন তো পুলিশ ধরবে... মাঝখান থেকে কিছু না করে আমিও ফেঁসে গেলাম...
.
-মুয়ীদ... যাও তোমার কথা বলবো না...
.
-তোমার বাসায় আমার ফুট প্রিন্ট আছে... তার মধ্যে ঐ দেহ একা তুমি সড়াতে পারবে না... জিজ্ঞাসাবাদে আমার নাম আসবেই... আচ্ছা এইটা কোন জায়গা?...
.
-কি জানি...
.
-একটা গাড়ি ঘোরাও নেই... আমাদের তো হাসপাতালে যেতে হবে...
.
-কোন গাড়ি দেখলে তুমি লিফট নিয়ে চলে যাও মুয়ীদ....
.
-সুইটি তুমি আমাকে কেন ফাঁসালে?
.
-তুমি নিজে ফেঁসেছো... চরিত্র দোষে...
.
-আমার বউটা না আমাকে অনেক ভালোবাসে... খুব সহজ সরল মেয়ে... তাকে আমি প্রতারণা করলাম... তার অভিশাপ লেগেছে... সুইটি তুমি তো মনে হয় ৩ বছরের বড় আমার তাই না?
.
-হুম...
.
-এসব শুনে মেয়েটা আরো কষ্ট পাবে... যে তাকে রেখে ৩ বছরের বড় মেয়েকে....
.
-তোমাকে কেন বেছে নিয়েছি জানো মুয়ীদ...?
.
-কেন?
.
-আমার স্বামী তো বহু নারীতে আসক্ত ছিলই... কিন্তু বেশি সময় কাটাতো তোমার স্ত্রীর সাথেই!
.
-ফাউল কথা বলবা না....
.
সুইটি তার মোবাইলের গ্যালারি বের করে আমার সামনে বের করলো। আমার চোখ দিয়ে পানি পরছে। আমি সুইটিকে বললাম-
.
-শুরুতেই জানাতে...
.
-হা হা হা... সারাদিন ভরে একটা অপরাধ বোধে ছিলে... সেটি চলে গেল তাই না?
.
-একদম....
.
-কি করবে মুয়ীদ এখন?
.
-বসে থাকি... কুয়াশা... রাস্তার ধার...
অনুগল্প

Govt Job Death Facilities 2024 । চাকরিরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বেসামরিক প্রশাসনে চাকরিরত অবস্থায় কোন সরকারি কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারের সদস্যদেরকে ৮ , ০০...