শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

Govt Job Death Facilities 2024 । চাকরিরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?

 

 জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বেসামরিক প্রশাসনে চাকরিরত অবস্থায় কোন সরকারি কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারের সদস্যদেরকে ,০০,০০০/- টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়

মাসিক কল্যাণভাতা: কোন সরকারি কর্মচারী মৃত্যুবরণ অথবা অক্ষম হলে তার পরিবারকে অনধিক ১৫ বছর পর্যন্ত ,০০০/- টাকা হারে কল্যাণ ভাতা প্রদান করা হয় এবং কর্মকর্তা/ কর্মচারী অবসর গ্রহণের ১০ বছরের মধ্যে মৃত্যুবরণ করলে মৃত্যুর তারিখের পরের দিন হতে ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার অবশিষ্ট সময় পর্যন্ত কল্যাণভাতা পাবেন।

যৌথবীমার এককালীন অনুদান: চাকরিরত অবস্থায় কর্মকর্তা/কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারকে উক্ত কর্মচারীর শেষ প্রাপ্ত মাসিক মূল বেতনের ২৪ মাসের সমপরিমাণ অর্থ বা অনূর্ধ লাখ টাকা যৌথবীমার এককালীন অনুদান প্রদান করা হয়।

দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুদান: চাকরিরত অবস্থা কর্মকর্তা/ কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে পরিবারকে ৩০,০০০/- টাকা দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুদান প্রদান করা হয়।

চাকরিকাল পেনশনযোগ্য না হলে: একজন সরকারি কর্মচারীর চাকরিকাল বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বে যদি মৃত্যুবরণ করেন তবে তার পরিবারকে তার শেষ আহরিত ৩টি মূল বেতনের সমপরিমাণ হারে এককালীন বিশেষ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

বিস্তারিত বিবরণ

সরকারী কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী মারা গেলে বেশ কিছু সুবিধা প্রাপ্য হন তার পরিবার। এর মধ্যে কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড এর কল্যাণ তহবিল থেকে মৃত ব্যক্তির পরিবারকে ১৫ বছর পর্যন্ত প্রতিমাসে হাজার টাকা ভাতা হিসেবে লক্ষ ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। তবে এর জন্য মৃত্যুর মাসের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আবেদন করতে হবে। যথাযথ কারন ব্যাখ্যাসহ বছরের মধ্যে আবেদন না করলে দাবী তামাদি হয়ে যাবে। 

এছাড়া এককালীন লক্ষ টাকা অনুদান পাবেন। কর্মচারী মৃত্যুতে দাবী অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়। এটি যৌথ বীমার দাবী হিসেবে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড পরিশোধ করে থাকে। দাফন-কাফন অন্তেষ্ট্রিক্রিয়ার জন্যও বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড ৩০ হাজার টাকা প্রদান করে, এটি পূর্বে ১০ হাজার টাকা ছিল। সরকারি কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে পরিবার পাবে লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

কোন মৃত কর্মচারী বা অবসরে যাওয়া কর্মচারীর সন্তানদি যদি পড়াশোনা অবস্থায় থাকে তবে বছরে একবার শিক্ষ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ৬ষ্ঠ থেকে স্নাতক পর্যন্ত শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। এত এক সন্তানের জন্য প্রায় হাজার টাকা এবং দুই সন্তানের জন্য হাজার টাকা পর্যন্ত বার্ষিক এককালীন অনুদান বা শিক্ষা বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। কর্মরত অবস্থায় মারা গেলেই কেবল লক্ষ টাকা প্রাপ্তির সুবিধা কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড হতে পাওয়া যায়। অবসরে গিয়ে মারা গেলে আংশিক সুবিধা পাওয়া যাবে।

যে সকল দাবী সরকারের কাছে করা যাবে তার মধ্যে রয়েছে, পারিবারিক পেনশ গ্রাচুয়িটি (এটি মূল বেতনের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে), জিপিএফ ( যদি জমা থাকে তবে মুনাফাসহ সমুদয় অর্থ সরকার চুড়ান্ত পরিশোধ করবে), লামগ্রান্ট (যদি অর্জিত ছটি থাকে তবে মূল বেতনের ১৮গুন বেতন এককালীন পাইবে), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এককালীন মঞ্জুরী লক্ষ টাকা, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড থেকে যৌথবীমার এককালীন লক্ষ টাকা, দাফন-কাফন/অন্তষ্ঠ্রিক্রিয়া বাবদ এককালীন ৩০ হাজার টাকা। কল্যাণ তহবিল থেকে মৃত্যৃপরিবারকে ১৫বছর পর্যন্ত মাসে হাজার টাকা ভাতা সর্বমোট লক্ষ ৬০ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ সরকারি কল্যাণ বোর্ডেও সুধিাগুলো শুধুমাত্র পিওর সরকারি বা রাজস্বখাত ভূক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোই পেয়ে থাকে। তবে যে সকল স্বশাসিত, রাষ্ট্রয়াত্ত্ব এবং আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি নীতিমালা মেনে পেনশন ব্যবস্থা চালু করেছে এবং বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের সদস্য তারাও সুবিধার আওতাভূক্ত।

বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

ভালোবাসা তোমায় দিলাম ছুটি


 

ফেরাউনের মৃত্যুর বর্ননা

 ফেরাউনের মৃত্যুর বর্ননা দিতে গিয়ে জিবরাঈল আঃ বলেন পানিতে তলিয়ে যাওয়ার পর আমি

ফেরাউনের মুখে লাথি দিয়ে কাঁদা মাটি ঢুকিয়ে দিতে থাকলাম। কেননা আমি আশংকা করে ছিলাম সে হয়তো শেষ মুহূর্তে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়ে বসবে,আর আল্লাহ তাকে মাফ করে দিবেন। এই হাদিস থেকে আল্লাহর সাথে জিবরাঈল আঃ এর সম্পর্কের চমৎকার একটা দিক উপলব্ধি করা যায়। জিবরাঈল আঃ আল্লাহ তায়ালার সবথেকে নিকটবর্তী ফেরেশতা হওয়ায় আল্লাহর ক্ষমাশীলতা সম্পর্কে তিনি খুব ভালো করে জানেন।
তিনি এও জানেন ফেরাউনের ঔদ্ধত্য যত বড়ই হোক না কেন, আল্লাহর দয়া ও ক্ষমাশীলতা তার থেকেও অনেক বড়।
আলহামদুলিল্লাহ।ক
( সুনান আত তিরমিজিঃ ৩১০৭)

রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

সব ভালবাসার জয় হক




 

ভুল সিদ্ধান্ত

ভালোবেসে বিয়ে করার মতো
ভুল সিদ্ধান্ত পৃথিবীর মধ্যে আমার মনে হয় আর দুটো নেই,না পারবেন কাওকে বলতে না পারবেন সহ্য করতে 🙂তার এমন এমন রুপ আপনি দেখতে পাবেন যে রুপ দেখার জন্য আপনি মোটেও প্রস্তুত থাকবেন না। আপনি শুধু তাকে দেখবেন তার ব্যবহার দেখবেন আর মনে মনে আফসোস করবেন এইটা ভেবে,এই মানুষটা কি সেই যাকে আমি ভালোবেসেছিলাম? এই ব্যাপারটা আপনার বুক জ্বা-লা পালা করে দিবে শেষ করে দিবে ভেতরটা একেবারে ভেঙে দিবে।আমরা আসলে তখনই ফেসবুকে লিখি যখন আমরা আমাদের মনের কথা কাউকে বুঝাতে পারিনা বলতে পারিনা,কিছু যন্ত্র-ণা আসলে ভাষায় প্রকাশ করা যায়না
আমরা মেয়েরা আসলে ভালোবাসার কাঙাল,আমরা একটু সময় ছাড়া আর কি চায় তাদের থেকে? আপনি অপেক্ষায় থাকবেন কখন মানুষটা অনলাইনে আসবে আপনি মেসেজ করবেন আর সে অপেক্ষায় থাকবে আপনার মেসেজের উত্তর হিসেবে এটা বলতে “লাঞ্চ টাইমে লাঞ্চ করে রেস্ট করি, এই টাইমে ও কি শান্তি দিতে চাওনা?" আপনাকে এটা বুঝাবে আপনি তার সাথে কথা বলতে চান মানে তাকে অশান্তি দিতে চান, এই একটা কথায় যথেষ্ট আপনার মনটাকে ছাড়-খার করে দেওয়ার জন্য, আপনি শুধু এটা ভাববেন এই মানুষটা কি সেই যে আমার সাথে কথা বলার জন্য অপেক্ষায় থাকতো?যে দিনের অর্ধেকটা সময় আমাকে দিতো? এর উত্তর আপনি খুজে পাবেন না!
অতঃপর এটাই বুঝলাম, বেশি ভালোবাসার আশা করা গুরুত্বের আশা করা শুধুই বোকামি কারণ এসব আশা তখনই করা যায় যখন মানুষটা সত্যি আপনাকে ভালোবাসে! ভালোবাসা আর ভালোলাগা এই দুটোর মধ্যে অনেক পার্থক্য! সময় খুজে প্রিয় মানুষের সাথে যোগাযোগ করা আর সময় পেলে যোগাযোগ করা এই দুটোর মধ্যে অনেক পার্থক্য! এতোদিন শুধু মন আর আবেগকে গুরুত্ব দিয়েছি আর এখন শুধু বিবেককে গুরুত্ব দিব। এতোদিন আমি যা ফিল করতাম আজ থেকে তুমি তা ফিল করবা। এতোদিন আমি ভাবতাম আর এখন থেকে তুমি ভাববা “এই মানুষটা কি সেই যে আমাকে ভালোবাসতো? আমার অপেক্ষায় থাকতো? আমার জন্য পাগ-লামি করতো?”
অবশ্য মন এটাও বলে, তুই নাহয় ভালোবাসতি বলে তার শূন্যতা অনুভব করতি। সে তোর শূন্যতা কেনো অনুভব করবে? সে কি সত্যি তোকে ভালোবাসে? মানুষ আসলে পরিবর্তনশীল সময়ের সাথে সাথে সম্পর্কে ফা-টল ধরে যায়।এক জনের পক্ষে কখনো একটা সম্পর্ক আগানো সম্ভব না

ছবিটি Gour এর,,,,


বায়ুপ্রবাহের ক্ষয় কাজের কারণে যে সমস্ত ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, গৌর হোল
তার মধ্যে এক অন্যতম স্থাপনা,গৌরটি আলজেরিয়া সাহারার।
বায়ুর গতিপথে কোনও কঠিন ও নরম শিলায় গড়া শিলাস্তূপ অবস্থান করলে এবং ওই শিলা স্তুপের নিচে নরম শিলা ও উপরে কঠিন শিলা থাকলে, নিচের কোমল অংশে বায়ুর ক্ষয়কার্যের তীব্রতা বেশি হয়। এর ফলে শিলাস্তূপটির নীচের অংশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সরু স্তম্ভের মতো হয় এবং ওপরের কম ক্ষয়প্রাপ্ত কঠিন শিলাস্তরটি বিরাট আয়তন নিয়ে ব্যাঙের ছাতা বা স্তম্ভের মতো দাঁড়িয়ে থাকে । স্তম্ভাকৃতি এই রকম শিলাস্তূপ গৌর নামে পরিচিত । সাহারা মরুভূমিতে গৌর আকৃতির অনেক শিলাস্তূপ দেখা যায়, এইটি তাদের মধ্যে একটি।

Govt Job Death Facilities 2024 । চাকরিরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বেসামরিক প্রশাসনে চাকরিরত অবস্থায় কোন সরকারি কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারের সদস্যদেরকে ৮ , ০০...